Hazrat Umar (ra.): Biography

Islamic Women

শনিবার, ২৯ জুন, ২০১৩

দেওয়ানবাগ ভণ্ড পীর সম্পর্কে লোমহর্ষক ১৯ টি তথ্য...

দেওয়ানবাগ ভণ্ড সম্পর্কে লোমহর্ষক ১৯ টি তথ্য... 


দেওয়ানবাগ ভণ্ড সম্পর্কে লোমহর্ষক তথ্য :
 দেওয়ানবাগী ভণ্ড পীর (চিনে রাখুন , জেনে রাখুন এবং প্রচার করুন ইসলামের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টিকারী এক ভণ্ডপীরের কাহিনী ) নিয়ে লেখাটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরধ করছি সবাইকে । আলোচনার স্বার্থে আমি সংক্ষিপ্ত ভাবে তাদের বিভিন্ন বইয়ে পাওয়া কিছু কথা এখানে ধারাবাহিক ভাবে প্রথমেতুলে ধরছি ।
 ১. "'দেওয়ানবাগী স্বপ্নে দেখেন ঢাকা এবং ফরিদপুরের মধ্যবর্তী স্থানে এক বিশাল বাগানে ময়লার স্তূপের উপর বিবস্ত্র অবস্থায় নবীজীর প্রাণহীন দেহ পড়ে আছে (নাওযুবিল্লাহ)। মাথা দণি দিকে, পা উত্তর দিকে প্রসারিত। বাম পা হাঁটুতে ভাঁজ হয়ে খাড়া আছে। আমি উদ্ধারের জন্য পেরেশান হয়ে গেলাম। তাঁর বাম পায়ের হাঁটুতে আমার ডান হাত দিয়ে স্পর্শ করার সাথে সাথে দেহে প্রাণ ফিরে এল। এবং তিনি আমাকে বললেন, ''হে ধর্মের পুনর্জীবনদানকার ী, ইতিপূর্বে আমার ধর্ম পাঁচবার পুনর্জীবন লাভ করেছে।"
 ( সূত্র: রাসূল কি সত্যিই গরিব ছিলেন-দেওয়ানবাগ থেকে প্রকাশিত )

 ২. "একদিন ফজরের পর মোরাকাবারত অবস্থায় আমার তন্দ্রা এসে যায়। আমি তখন নিজেকে লুঙ্গি-গেঞ্জি পরিহিত অবস্থায় রওজা শরীফের নিকট দেখতে পাই। দেখি রওজা শরীফের উপর শুকনা পাতা এবং আগাছা জমে প্রায় এক ফুট পুরুহয়ে আছে। আমি আরো ল্য করলাম, রওজা শরীফে শায়িত মহামানবের মাথা মোবারক পূর্ব দিকে এবং মুখমণ্ডল দণি দিকে ফিরানো। এ অবস্থা দেখে আমি আফসোস করতে লাগলাম। এমন সময় পাতার নীচ থেকে উঠে এসে এ মহামানব বসলেন। তার বুক পর্যন্ত পাতার উপর বের হয়ে পড়ে। তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, আপনি দয়া করে আমার রওজা পরিষ্কার করে দেবেন না ? আমি বললাম, জী, দেব। তিনি বললেন, তাহলে দিন না। এভাবে বারবার তিনবার বলায় আমি এক একটা করেপাতা পরিষ্কার করে দেই। এরপর আমার তন্দ্রা ভেঙে যায়।"
 ( সূত্র: রাসূল কি সত্যিই গরিব ছিলেন-দেওয়ানবাগ থেকে প্রকাশিত )
 ৩. "দেওয়ানবাগী এবং তার মুরীদদের মাহফিলে স্বয়ং আল্লাহ্, সমস্ত নবী, রাসূল (সা), ফেরেস্তা, দেওয়ানবাগী ও তার মুর্শিদচন্দ্রপাড়ার মৃত আবুল ফজলসহ সমস্ত ওলি আওলিয়া, এক বিশাল ময়দানে সমবেত হয়ে সর্বসম্মতিক্রমে দেওয়ানবাগীকে মোহাম্মাদী ইসলামের প্রচারক নির্বাচিত করা হয়।
 অত:পর আল্লাহ সবাইকে নিয়ে একমিছিল বের করে। মোহাম্মাদী ইসলামের চারটি পতাকা চারজনের_ যথাক্রমে আল্লাহ, রাসূল (সা), দেওয়ানবাগী এবং তার পীরের হাতে ছিল। আল্লাহ, দেওয়ানবাগী ও তার পীর প্রথম সারিতে ছিলেন। বাকিরা সবাই পিছনের সারিতে। আল্লাহ নিজেই স্লোগান দিয়েছিলেন_ ''মোহাম্মাদী ইসলামের আলো_ ঘরে ঘরে জ্বালো।"
 (সূত্র: সাপ্তাহিক দেওয়ানবাগী পত্রিকা- ১২/০৩/৯৯ )
 ৫. দেওয়ানবাগীর এক পা-চাটা চাকর বলে (নাম মাওলানা আহমাদুল্লাহ যুক্তিবাদী,)
 "আমি স্বপ্নে দেখলাম হযরত ইব্রাহীম (আ) নির্মিত মক্কারকাবা ঘর এবং স্বয়ং রাসূলুল্লাহ (সা) বাবে রহমতে হাজির হয়েছেন। আমাকে উদ্দেশ্য করে নবী করীম (সা) বলছেন_''তুমি যে ধারণা করছ যে, শাহ্ দেওয়ানবাগী হজ্জ করেননি আসলে এটা ভুল। আমি স্বয়ং আল্লাহর নবী মোহাম্মাদ (সা) তার সাথে আছিএবং সর্বণ থাকি। আর কাবা ঘর ও তার সামনে উপস্থিত আছে। আমার মোহাম্মাদী ইসলাম শাহ্দেওয়ানবাগী প্রচার করতেছেন।
 আমি যুক্তি খণ্ডনে যাবো না ।শুধু আপনাদের উপর বিষয়গুলো ছেড়ে দিলাম । কতো বড় ভণ্ড হলে এরকম বলতে পারে । একটা কথাও কোরআন হাদীস কিংবা ইজমা কিয়াসের ভিত্তিতে নয় । সব মনগড়া ।
  ৬ /ভণ্ড পীরের একটা লোমহর্ষক তথ্য :
 "তথাকথিত ছুফী সম্রাট দেওয়ানবাগী পীর জাল দলিলের মাধ্যমে জোর পূর্বক কয়েক কোটি টাকার জমি দখল করে নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন জমির প্রকৃত মালিক আব্দুল গফুর। গত কয়েকমাস আগে  ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এই অভিযোগ করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তার ছেলে মহিদুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
 লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের পিছনে ১৪২/১ দক্ষিণ কমলাপুরে ৮০ শতাংশ ভূমি ক্রয় করে। জমিটি ক্রয়ের পর থেকেই তথাকথিত পীর দেওয়ানবাগী তার সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে দখলের পাঁয়তারা করে আসছিল। ভন্ডপীর দেওয়ানবাগীর সন্ত্রাসী বাহিনী গত ২০০২ সালে রাতের অন্ধকারে বাড়ির ভাড়াটিয়াদের জোর পূর্বক বেরকরে জমিটি দখল করে নেয়। ভূমি অফিসের কিছু অসাধু অফিসারে সাথে অবৈধ লেনদেন করে তিনি কাগজপত্র তৈরি করেন। জমি দখলের বিরুদ্ধে জজ কোর্টে মামলা করলে কোর্ট গত ২০০৩ সালে স্থগিতাদেশ প্রদান করে। উল্লেখ্য যে দেয়ানবাগীও তার সন্ত্রাসীচক্র উক্ত বাড়িতে বর্তমানে উটের খামার করে। এখন নিয়মিত শতাধিক সন্ত্রাসী সেখানে অবস্থান করে। তার সন্ত্রাসী বাহিনী মামলা উঠিয়ে নেয়ার জন্য নিয়মিত মোবাইলে হুমকি দিয়ে আসছে। এ ব্যাপারে মতিঝিল থানায় একাধিক জিডি করা হয়েছে।
 তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, উক্ত জমির উপর আদালতের স্থগিতাদেশ থাকার পরেও গত ১৪ সেপ্টেম্বর তার স্ত্রীকে সমাধি করা হয়। তার পালিত সন্ত্রাসীদের ভয়ে কেউ মুখ খুলতে সাহস পায় না। তিনি মতিঝিল ও আরামবাগ এলাকায় একাধিক বাড়ি দখল করে নিয়েছেন। তাই জমি ফেরত পেতে জমির প্রকৃত মালিক আব্দুল গফুর প্রশাসনের সহায়তা কামনা করেন।" ( দৈনিক সংগ্রাম )

 ৭ , “আমার অসংখ্য মুরিদান স্বপ্ন ও কাশফের মাধ্যমে আল্লাহর দীদার লাভ করেছে। আমার স্ত্রী হামিদা বেগম ও আমার কন্যা তাহমিনা এ খোদা স্বপ্নের মাধ্যমে আল্লাহকে দাড়ী গোফ বিহীন যুবকের ন্যায় দেখতে পায়।” (নাউযুবিল্লাহ) –সুত্রঃআল্লাহ কোন পথেঃ২৩

 ৮ , সাংবাদিক সম্মেলনে সে বলে “শুধু আমি নই, আমার স্ত্রী কন্যা সহ লক্ষ্য লক্ষ্য মুরিদানও আল্লাহকে দেখেছেন” –সুত্রঃ সাপ্তাহিক দেওয়ানবাগ।

 ৯ , “দেওয়ানবাগে আল্লাহ ও সমস্ত নবী রাসূল, ফেরেস্তারা মিছিল করে এবং আল্লাহ নিজে শ্লোগান দেন।” –সুত্রঃ সাপ্তাহিক দেওয়ানবাগ, মার্চ ১৯৯৯ ইং।

 ১০ , “আমি এক ভিন্নধর্মের লোককে ওজীফা ও আমল বাতলে দিলাম। ক’দিন পর ঐ বিধর্মী স্বপ্নযোগে মদিনায় গেল। নবিজীর হাতে হাত মিলালো। নিজের সর্বাঙ্গে জিকির অনুভব করতে লাগলো। তারপর থেকে ওই বিধর্মী প্রত্যেক কাজেই অন্তরে আল্লাহর নির্দেশ পেয়ে থাকে।” (নাউযুবিল্লাহ) –সুত্রঃ মানতের নির্দেশিকাঃ২৩, সূফী ফাউন্ডেশন, ১৪৭ আরামবাগ, ঢাকা।

 ১১, “কোন লোক যখন নফসীর মাকামে গিয়ে পৌঁছে, তখন তাঁর আর কোন ইবাদাত লাগেনা।” –আল্লাহ কোন পথে,পৃঃ ৯০

 ১২ ,“জিব্রাইল বলতে আর কেও নন, স্বয়ং আল্লাহ-ই জিব্রাইল।”–সুত্রঃ মাসিক আত্মার বাণী, ৫ম বর্ষ, ১ম সঙ্খ্যাঃ২১

 ১৩ , “সূর্যোদয় পর্যন্ত সাহরী খাওয়ার সময়। সুভে সাদেক অর্থ প্রভাতকাল। হুজুরেরা ঘুমানোর জন্য তারাতারি আযান দিয়ে দেয়। আপনি কিন্তু খাওয়া বন্ধ করবেন না। আযান দিয়েছে নামাজের জন্য। খাবার বন্ধের জন্য আযান দেয়া হয়না।” (নাউযুবিল্লাহ) –সুত্রঃ মাসিকআত্মার বাণী, সংখ্যাঃ নভেম্বরঃ ৯৯, পৃঃ ৯

“ ১৪ , মানুষের জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হায়াতে জিন্দেগী কে পুলসিরাত বলা হয়।” –সুত্রঃ আল্লাহ কোন পথে, তৃতীয় সংস্করনঃ ৬০

 ১৫ ,“ আল্লাহ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে আত্মা এক বিচ্ছেদ যাতনা ভোগ করতে থাকে। প্রভূর পরিচয় নিজের মাঝে না পাওয়া অবস্থায় মৃত্যু হলে সে বেঈমান হয়ে কবরে যাবে। তখন তাঁর আত্মা এমন এক অবস্থায় আটকে পড়ে যে, পুনরায় আল্লাহর সাথে মিলনের পথ খুঁজে পায়না। আর তা আত্তার জন্য কঠিন যন্ত্রনাদায়ক। আত্মার এরূপ চিরস্থায়ী যন্ত্রনাদায়ক অবস্থাকেই জাহান্নাম বা দোযোখ বলা হয়।”(নাউযুবিল্লাহ) –আল্লাহ কোন পথেঃ ৪৪

 ১৬  ,দেওয়ানবাগী নিজেকে ইমাম মাহদী দাবী করেন। অতঃপর দরুদে মাহদী রচনা করে্ন ।
 দরুদে মাহদীঃ (নাউযুবিল্লাহ)

“আল্লাহুম্মা ছাল্লী আ’লা সাইয়্যিদিনা মুহাম্মাদিউ ওয়ালা আ’লা ইমাম মাহদী রাহমাতাল্লিল আলামীন ওয়ালিহী ওয়াছাল্লীম। ”

 ১৭ , ময়লার স্তূপে অর্ধমৃত ও বিবস্ত্র অবস্থায় রাসুল (সাঃ) কে দেখেছি। (নাউযুবিল্লাহ) মীন যালীক

 ১৮ , দেওয়ানবাগী ১৯৮৯ সালে নাকি একটি ব্যতিক্রমধর্মী স্বপ্ন দেখে ফেলেন। এ স্বপ্ন সম্পর্কে তিনি বলেন,
 “ আমি দেখি ঢাকা ও ফরিদপুরের মধ্যবর্তী স্থানজুড়ে এক বিশাল বাগান ফুলে-ফলে সুশোভিত। ওই বাগানে আমি একা একা হেটে বেড়াচ্ছি। হঠাত বাগানের এক স্থানে একটি ময়লার স্তূপ আমার চোখে পড়ে। আমি দেখতে পাই ওই ময়লার স্তূপে রাসুল (সাঃ) এর প্রানহীন দেহ মোবারক পড়ে আছে। তাঁর মাথা মোবারক দক্ষিন দিকে আর পা মোবারক উত্তর দিকে প্রসারিত। বাম পা মোবারক হাটুতে ভাজ হয়ে খারা অবস্থায় রয়েছে। আমি তাকে উদ্ধার করার জন্য পেরেশান হয়ে গেলাম। আমি এগিয়ে গিয়ে তাঁর বাম পায়ের হাটুতে আমার ডান হাত দ্বারা স্পর্শ করলাম। সাথে সাথেই তাঁর দেহ মোবারকে প্রাণ ফিরে এল। তিনি চোখ মেলে আমার দিকে তাকালেন। মূহুর্তের মধ্যেই রাসূল (সাঃ) সুন্দর পোশাকে সুসজ্জিত হয়ে গেলেন। তিনি উঠে বসে হাসি মুখে আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, হে ধর্ম পূনর্জীবন দানকারী! ইতমধ্যেই আমার ধর্ম আরও পাঁচবার পূনর্জীবন লাভ করেছে। একথা বলে রাসূল (সাঃ) উঠে দাঁড়িয়ে হেটে হেটে আমার সাথে চলে এলেন। এরপর আমার ঘুম ভেঙে গেল। ”  (নাউযুবিল্লাহ)–সুত্রঃ দেওয়ানবাগীর স্বরচিত গ্রন্থ
  ১৯  , “রাসূল স. সত্যিই কি গরীব ছিলেন?” ১১-১২ প্রকাশকালঃ জুন ১৯৯৯।

ভন্ড দেওয়ানবাগী সম্পর্কে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফতোয়াঃ

ক. দেওয়ানবাগের পীর নিতান্তই গোমরাহ ও পথভ্রষ্ট।

খ. ধর্মীয় দীক্ষা গ্রহন করাতো দূরের কথা, এর সাহায্য সহযোগিতা করা, সান্নিধ্যে উঠা-বসা বরং তাঁর সাথে কোন রকম সংশ্রব রাখা হারাম।

গ. আর তাঁর অপপ্রচার প্রতিহত করা প্রত্যেক মুসলমানের কর্তব্য।
 (১৭৬৭ ইসঃফাঃ সং ও দাওয়াহ/৩/৮৭/ ৫১২২ তাং ৫/৯/৯১ ইং। )

এত কুকর্মের পরেও বিনা বাধায় তাঁর কাজ সে করে চলেছে। সরকারের পক্ষ থেকে কোন রকম বাধার সম্মুখীন না হওয়ায় দিন দিন তাঁর অপশক্তি ক্রমবর্ধমান ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। একটু খোঁজ নিলে এ রকম আরও হাজার হাজার গাজাখুরী মতবাদ শুনতে পারবেন, যা সেয়  প্রতিদিন বিনা দ্বিধায় বলে চলেছেন। (সংগৃহীত)
সকল মুসলমানের ঈমানী দায়িত্ব এ সকল ফেৎনা  সমপর্কে  তাওহীদ বাদী ঈমানদার মুসলমানকে সজাগ ও সতর্ক করা 
লোমহর্ষক কিছু ভিডিও লিংক দেয়া হলো : 

বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৩

মাইকেল জ্যাকসনের বোনের ইসলাম গ্রহণ 


মাইকেল জ্যাকসনের বোন গায়িকা ও অভিনেত্রী জ্যানেট জ্যাকসন ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে।
তিন বছরের ডেটিং শেষে কয়েকমাস আগে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কাতারের বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ী উইসাম আল মানাকে বিয়ে করেন জ্যানেট।
এ প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, জ্যানেট মধ্যপ্রাচ্যে চলে গেছেন এবং ধর্ম পরিবর্তনের পর নাম রেখেছেন জান্নাত। জ্যানেট সম্পূর্ণভাবেই গানের ইন্ডাস্ট্রি ছেড়ে দিয়েছেন। এর আগে অবশ্য জ্যানেটও জানান, আমি গান ছাড়তে চাই যাতে আমি আমার স্বামীর সঙ্গে ব্যক্তিগত জীবনযাপন করতে পারি এবং মিডিয়া থেকে দূরে থাকতে পারি।
উইসামের সঙ্গে এটি ছিল জ্যানেটের তৃতীয় বিয়ে। এ বিয়ের পর থেকে জ্যানেট আর কোনো অভিনয় করেননি এবং তার কোনো গানও মুক্তি পায়নি। ২০১২ সালে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে নয় বছরের ছোট উইসামকে বিয়ে করেন জ্যানেট।

সোমবার, ১৭ জুন, ২০১৩

ভাইরাস আক্রমন করতে পারে চার্জারের মাধ্যমেও! 



নকল চার্জার ব্যবহারের মাধ্যমে সংক্রমিত হতে পারে ভাইরাস। অ্যাপলের পোর্টেবল ডিভাইস সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে অ্যাপলকে সতর্ক হবার পরামর্শ দিয়েছেন নিরাপত্তা গবেষকরা।
অ্যাপলের তৈরি পোর্টেবল ডিভাইসের তালিকায় রয়েছে আইফোন, আইপ্যাড এবং আইপড। এর সবগুলো ডিভাইসই চলে আইওএস অপরেটিং সিস্টেমে।
জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির একটি দল নকল চার্জার ব্যবহারের মাধ্যমে আইওএসকে ভাইরাস সংক্রমিত করতে সক্ষম হন। দলটি ম্যালওয়ারযুক্ত নকল চার্জারটি নির্মাণে ‘বিগলবোর্ড’ ব্যবহার করে বলে জানিয়েছে বিবিসি। এ রকম নকল চার্জার তৈরি করতে তাদের খরচ পড়ে মাত্র ৪৫ ডলার।
এই নকল চার্জারের বিগলবোর্ডে থাকা ছোট কম্পিউটারটি আইওএস-এর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর মূল কম্পিউটারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে এবং সেখান থেকে ম্যালওয়্যার আইওএস অপারেটিং সিস্টেমে প্রবেশ করায়।
নিরাপত্তা গবেষকরা জানান, সব আইওএস পরিচালিত যন্ত্রই ভাইরাস আক্রমণের শিকার হতে পারে নকল চার্জারের মাধ্যমে।
তবে গবেষকরা জানিয়েছেন, অ্যাপলের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় এ রকম ম্যালওয়ারযুক্ত প্রোগ্রাম ও অ্যাপ ইন্সটল বন্ধ করার উপায় রয়েছে।

 গরমে বিভিন্ন সমস্যা ও সমাধান  


গরম আসলেই আমাদের মধ্যে নানান সমস্যা দেখা দেয়। গরমের স্বাস্থ্য-সমস্যা প্রকট আকার ধারণ করে। তাই এই সময় একটু সচেতনতার সাথে চলতে হবে আপনাকে এবং জানতে হবে এই গরম থেকে কি সমস্যা হতে পারে এর সাথে জানতে হবে সমাধান গুলো। গরমে যে স্বাস্থ সমস্যা হতে পারে।
-      ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা
-      হিট স্ট্রোক
-      ডায়রিয়া
-      গ্যাস্ট্রিক-সমস্যা
-      হজমে গোলমাল
-      গরমজনিত ঠান্ডাজ্বর
এসব সমস্যার সমাধান:
-      এই গরমে পানি, তরলজাতীয় ও ঠান্ডা খাবার যেমন ডাব, লেবুর শরবত, খাবার স্যালাইন, তরমুজ, ঠান্ডা দুধ এবং সহজে হজম হয় এমন খাবার খাদ্য তালিকায় রাখুন।
-      পূর্ণবয়স্ক মানুষ দৈনিক চার-পাঁচ লিটার পানি পান করতে পারেন।
-      পানিশূন্যতা রোধ করতে বারবার খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি স্বাভাবিক সব খাবার গ্রহণ করবেন।
-      হিট স্ট্রোক হলে বা রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়লে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। যদি হাসপাতাল দূর হয়, তবে তাত্ক্ষণিক যা করবেন,
রোগীর গা থেকে পোশাক-পরিচ্ছদ যত দূর সম্ভব সরিয়ে ফেলুন। ঠান্ডা পানি দিয়ে বারবার শরীর মুছিয়ে দিন, মাথা ধুয়ে দিন। উদ্দেশ্য শরীরের তাপমাত্রা কমানো। সাধারণত ভেজা কাপড় শরীরে জড়িয়ে রাখলে তাপমাত্রা দ্রুত কমে যায়।
-      পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলে প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর পর্যাপ্ত খাবার স্যালাইন ও তরলজাতীয় খাবার খেতে হবে, পাশাপাশি স্বাভাবিক সব খাবার খেতে হবে। পাতলা পায়খানা এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে।
-      হজমে গোলমাল বা গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচতে হলে তেলে ভাজা খাবার, বাইরের খাবার, অধিক ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
-      পোশাকের ক্ষেত্রে হালকা সুতি ও আরামদায়ক কাপড় পরিধান করাই ভালো। ঘামে পোশাক ভিজে গেলে দ্রুত পাল্টে ফেলুন। বারবার গোসল থেকে বিরত থাকুন, নয়তো গরমজনিত ঠান্ডা বা জ্বরে আক্রান্ত হতে পারেন।
-      প্রেশারের রোগীরা কিন্তু ওষুধ সময়মতো খাবেন এবং সতর্ক থাকবেন। বেশি সময় চুলার পাশে বা রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকবেন না। গরমের সময় সপ্তাহে একবার প্রেসার চেকআপ করানো উচিত।

সোমবার, ১০ জুন, ২০১৩

SEO of your Blog  


Today, I am going to talk about that part of  the SEO (Search Engine Optimization) process, which an ordinary blogger does not know of, or tends to forget while building his blog. Normally, if you are using WordPress as your blogging platform, a bit of SEO is already done for you, thanks to the WordPress development team. But here are some very important key points that you should remember while running your blog. Let us start from the basics and move on to some advanced techniques.
Title Tag
You should never ignore the importance of your <title> tag. The keywords for your blog/website should be included in the title tag and the length of the title tag should fall between 60-90 characters. The search engine spiders always look through your titles while looking for relevant content. In WordPress, the title tag is usually formed by the name of your blog which can be found in Options menu of the wp-admin section.
URL Keywords 
Make sure that your keywords are also prominent in your blog links. WordPress saves you from the hard work by providing custom permalink feature, which allows you to choose the suitable link structure as per your requirements.
Keywords in Heading Tags 
This is another place where your keywords play a major role. When using WordPress, these tags are commonly used in the post titles (<h2> tags). Remember that your post content should also have those particular keywords that you used in these titles.
Keywords in Image Tags
When using images in your documents or posts, always specify the alt text for the same. Search Engine spiders cannot see the images but they can index their textual descriptions specified in the <alt> tags. This process is also used for validation purposes.
Using Keywords in the Inbound Links 
When your blog gets linked from external websites, make sure to use the exact keywords in the anchor text of the inbound links that you want your website to rank for, in the popular search engines. For example, if I want my website to rank for the search term “WordPress Themes”, I will use these words in the anchor text of my inbound links.
Using Keyword Synonyms 
Sometimes the search engines look for synonyms of the search terms, so it will be a good idea to optimize your blog/website for the synonyms of your keywords as well.
Keyword Density
Make sure that the keywords that you use in your document or posts are of the right quantity and not overused. For your major keywords, the density should not be more than 7% of the total text.
Linking from Related websites 
Inbound links are counted to be healthier if they are coming from similar sites. It basically shows that the competing websites in your niche have voted for your site and this in turn makes your website famous in the relevant community.
Inbound Links from Different IP Addresses
Although there is a lot of controversy on this topic, but some search engines like MSN and Yahoo count multiple links from the same IP as a single link. So, it is always beneficial for you to get inbound links from multiple IP addresses.
Aging Inbound Links
The older your inbound links, the better it is for your website. Just make sure you do not get many inbound links at a single point of time because that will alert the search engines and make them think that you are buying links, which is a no-no nowadays.
Broken Links
Keep checking the links on your website regularly to see if they do not point to resources which are no longer there. If you have broken links, search engines will devalue your website rapidly.
Using Sitemaps 
If your website/blog has an accessible sitemap, all your pages will get indexed by the search engines very quickly. You can also submit the sitemap for your website at Google Webmaster Tools.
Using Robots.txt
If you ban search bots from accessing a considerable part of your website by using the robots.txt file, this might affect the unbanned part of your website as well. So, use it wisely.

পরমশূন্য তাপমাত্রার নিচে কোয়ান্টাম গ্যাস ... 


কোয়ান্টাম পদার্থ বিজ্ঞানের ছলের কারণে তাপমাত্রা এখন পরম-শূন্য তাপমাত্রার নিচে যেতে সক্ষম। জাহান্নামের ঠাণ্ডা হয়ে যাবার মত শুনালেও পদার্থবিদরা প্রথমবারের মত এমন এক আণবিক গ্যাস আবিষ্কার করেছেন যার তাপমাত্রা পরম শূন্য তাপমাত্রার প্রায় কাছাকাছি। তাদের এই আবিষ্কার ঋণাত্মক কেলভিনের উপাদান, নতুন কোয়ান্টাম যন্ত্র, এমনকি বিশ্বতত্তের রহস্য সমাধানেও কাজে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১৯ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে লর্ড কেলভিন এমনভাবে কেলভিন স্কেল তৈরি করেন যাতে পরম শূন্য তাপমাত্রার চেয়ে ঠাণ্ডা আর কিছু না থাকতে পারে। পদার্থবিদরা পরবর্তীতে উপলব্ধি করেন যে কোন পদার্থের পরম তাপমাত্রা ঐ পদার্থের অণুসমূহের গড় শক্তির সাথে সম্পর্কিত। পরম শূন্য তাপমাত্রায় অণুসমূহের কোন শক্তি থাকেনা আর উচ্চ তাপমাত্রায় উচ্চ গড়শক্তি সম্পন্ন অণু থাকে।

তবে ১৯৫০ এর দশকে পদার্থবিদরা যখন আরও জটিল ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করতে থাকেন তারা এটা বুঝতে পারেন যে এটা সবসময় সত্য হয়নাঃ কোন এক ব্যবস্থার পরম তাপমাত্রা নির্ণয় করা হয় নির্দিষ্ট শক্তির অণুসমূহকে এর খুঁজে পাওয়ার সম্ভাব্যতাকে ছককাগজে অঙ্কনের মাধ্যমে।সাধারণত অধিকাংশ অণুসমূহের শক্তির পরিমাণ গড় শক্তি বা তার কাছাকাছি থাকে, আর অল্প সংখ্যক অণু উচ্চ শক্তির দিকে ধাবিত হয়। তাত্ত্বিকভাবে যদি এর উল্টো ঘটনা ঘটে অর্থাৎ যদি অধিকাংশ অণুসমূহের শক্তি নিম্ন শক্তির পরিবর্তে উচ্চ শক্তির দিকে ধাবিত হয় তাহলে অঙ্কিত ছক উল্টে যাবে। এর ফলে পরম তাপমাত্রার ধনাত্মক চিহ্ন পরিবর্তিত হয়ে ঋণাত্মক চিহ্ন হবে।–বিষয়টিকে এভাবে উপস্থাপন করেন মিউনিখ,জার্মানির লাডওয়িগ মাক্সিমিলিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ উলরিখ স্নাইডার।

স্নাইডার ও তার সহকর্মীগণ পটাসিয়াম অণু দ্বারা তৈরি অতিশয় ঠাণ্ডা কোয়ান্টাম গ্যাসের মাধ্যমে এরূপ পরমশূন্য তাপমাত্রার কাছাকাছি তাপমাত্রায় পৌছাতে সক্ষম হন। লেসার এবং চুম্বকক্ষেত্র ব্যবহারের মাধ্যমে তারা প্রত্যেক অণুকে একটি নির্দিষ্ট বিন্যাসে রাখতে সক্ষম হন। ধনাত্মক তাপমাত্রায় অণুসমূহ একে অপরকে বিকর্ষণ করে বিন্যাসটিকে স্থায়ী করে তুলে। দলটি অতঃপর চুম্বকক্ষেত্রের পরিবর্তনের মাধ্যমে অণুসমূহকে একে অপরের প্রতি আকৃষ্ট করে তুলে।স্নাইডারের মতে,এর ফলে অণুসমূহ তাদের সবচেয়ে স্থায়ী অবস্থান সর্বনিম্ন শক্তির কক্ষপথ হতে সরে কোন ধরণের প্রতিক্রিয়া প্রদর্শনের পূর্বেই সম্ভাব্য সর্বোচ্চ শক্তির কক্ষপথে চলে যায়।এটাকে এভাবে ধরা যায় যে আপনি কোন উপত্যকায় হাটছেন আর তখনই হটাৎ আপনি নিজেকে পাহাড়ের চুড়োয় খুঁজে পেলেন।

ধনাত্মক তাপমাত্রায় এরূপ পরিবর্তনের ফলে অণুসমূহ কেন্দ্রের দিকে ধাবিত হয়ে তাকে অস্থিতিশীল করে তুলে।তবে এ ক্ষেত্রে দলটি লেসার ক্ষেত্রটিকে এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করেন যাতে অণুসমূহ তাদের অবস্থানে থাকে আর শক্তির বিন্যাস অধিক অনুকূলে থাকে।বিজ্ঞানের আজ ব্যাখ্যা করা এই ফলাফল এই গ্যাসটির পরমশূন্য তাপমাত্রার অল্প একটু বেশি থেকে পরমশূন্য তাপমাত্রার চেয়ে এক কেলভিনের কয়েক বিলিয়ন ভাগের এক ভাগ নিচে গমনকে চিহ্নিত করে।

MIT এর একজন নোবেল লরেট ও পদার্থবিদ উলফগ্যাং কেটারলি পূর্বে চৌম্বকক্ষেত্রে ঋণাত্মক পরম তাপমাত্রা প্রদর্শন করেছিলেন। তিনি এই নতুন আবিষ্কারকে আখ্যা দিয়েছেন “এক্সপেরিমেন্টাল ট্যুর দে ফোর্স” হিসেবে।অতিউচ্চ শক্তির স্তর ধনাত্মক তাপমাত্রায় পরীক্ষাগারে তৈরি করা কষ্ট,তবে ঋণাত্মক পরম তাপমাত্রায় এরা স্থিতিশীল হয়।ব্যাপারটিকে তিনি তুলে ধরেন এভাবে, এটা অনেকটা একটি পিরামিডকে তার মাথায় উলটানোর ভয় ছাড়া খাড়া করে রাখার মত।তিনি আরও বলেন যে এর ফলে পরীক্ষাগারে নতুন পদার্থ তৈরি করতে সহায়তা করতে পারে।

জার্মানির কোলন বিশ্ববিদ্যালয়ের তাত্ত্বিক পদার্থবিদ অসিম রখ সন্দেহ করেন যদি স্নাইডার ও তার দলের যন্ত্রটি তৈরি হয় তবে এরূপ ব্যবস্থা অদ্ভুত রকমের আচরণ করবে। উদাহারণস্বরূপ রখ এবং তার দল হিসেব করেছেন যে অণুসমূহের মেঘ সর্বদা অভিকর্ষের কারণে নিম্নমুখী হয়। যদি মেঘটির এক অংশ ঋণাত্মক পরমতাপমাত্রা সম্পন্ন হয় তবে কিছু অণু ঊর্ধ্বগামী হবে আর এ ক্ষেত্রে তা অভিকর্ষের বিরুদ্ধে কাজ করবে।

এই গ্যাসটির অপর একটি অভিনব ব্যাপার হল যে এটি ডার্ক এনার্জিকে নকল করে। ডার্ক এনার্জি হল এমন এক রহস্যময়ী বল যা অভিকর্ষের প্রভাবের বিরুদ্ধে কাজ করে মহাবিশ্বকে দ্রুতগতিতে বিস্তার করে চলেছে। স্নাইডার তুলে ধরেন যে দলটির প্রস্তুতকৃত গ্যাসের একে অপরকে আকর্ষণকারী অণুসমূহ অভিকর্ষের কারণে সংঘর্ষে লিপ্ত হতে চায় তবে হতে পারে না কারণ ঋণাত্মক পরম তাপমাত্রা তাদের স্থির করে তুলে।তিনি আরও বলেন, “ এটি কৌতূহলজনক যে পরীক্ষাগারে ও মহাবিশ্বে এই গুরুত্বপূর্ণ ফলাফলটি একই আসে।এই বিষয়টি নিয়ে বিশ্বতাত্তিকদের আরও ঘেঁটে দেখা উচিত”।

বাজারের দুধ এর রকম-সকম 

  

নিঃসন্দেহে দুধ হচ্ছে মানুষের জন্য এক অনুপম কার্যকরী এবং পুষ্টি গুন সম্পন্ন খাবার যা প্রায় ২০০ টি খাদ্য উপাদানের অপূর্ব উৎস।[১] আজ থেকে প্রায় ৬০০০ বছর পূর্বে দুধ উৎপাদন শুরু হয়।[২] গো-উৎসই আমাদের দেশের দুধের প্রধান উৎস। দুধের উৎপাদন হয় মূলতঃ গ্রামে এবং তা সবচে’ বেশি খাওয়া হয় শহরে। আমাদের দেশ ট্রপিকাল অঞ্চলে অবস্থিত বলে দুধ নষ্ট হয় তারাতারি। কারন সাধারন তাপমাত্রায় দুধ তিন ঘন্টার মধ্যে নষ্ট হয়ে যায়।[৩] এই জন্য বিক্রির পূর্বে যথাযথ সংরক্ষন, প্রক্রিয়াজাতকরন, নির্বীজকরন, প্যাকেটজাতকরন এবং যথাযথ ভাবে বিক্রি করা আবশ্যক। আমরা শহরে দোকান বা সুপার স্টোরে যে দুধ কিনতে পাই, তাই মার্কেট মিল্ক । কাঁচা দুধ বা সঠিক ভাবে রান্না/প্রক্রিয়াজাতকরন, নির্বীজকরন না করা দুধ হতে পারে ব্যাকটেরিয়া,মোল্ড,ঈস্ট এবং ভাইরাসের উৎস। অনেক সময় যারা হতে পারে প্রানঘাতী। দুধ মুলতঃ আমারা তরল অবস্থায় পাই। এ ছাড়া দুধ থেকে আরোও প্রায় শতাধিক তরল, কঠিন এবং অর্ধ-তরল খাদ্য তৈরী হয়। একটা পরিসংখানে দেখা গেছে, দুনিয়ার সবচে’ ধনী, শান্তি প্রিয় এবং উন্নত দেশ গুলোর তালিকা তৈরী করা হলে, দেখা যাবে, যে দেশ যতো ধনী, শান্তি প্রিয় এবং উন্নত সে দেশে দুধ ও দুধের তৈরী খাদ্য ততো জনপ্রিয়[৪]! উন্নয়নশীল দেশ গুলো তেও একই চিত্র। দুধ এবং/ অথবা মার্কেট মিল্ক তাই আমাদের দৃষ্টি আর্কষনের দাবিদার।


অনেক কারনে দুধের খাদ্য উপাদানের অনুপাত পরিবর্তন হতে পারে। এমনকি একই গাভীর দুধে ফ্যাট একই দিনে বিভিন্ন অনুপাতের হতে পারে। জাত,খাবার,ঋতু,বয়স,রোগ সহ অনেক কারনে এই পরিবর্তন হতে পারে।[৪] দুধের মূল উপাদান এবং এদের তুলোনামূলক অনুপাত হলোঃ[৫]
উপাদান ------===---পানি ---ফ্যাট ---প্রোটিন/আমিষ ---শুগার/ল্যাক্টোজ ---মিনারেল
শতকরা পরিমান ৮৭.১ ৩.৯ ৩.৩ ৫.০ ০.৭
এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন এ, ডি, ই ,কে, সি ও বি কমপ্লেক্স। মিনেরেলের মধ্যে ক্যালসিয়াম,ফসফেট,ক্লোরিন, সোডিয়াম, পটাসিয়াম, লোহা, কপার ইত্যাদি। আমাদের দেহের হাড়ের গঠনের সবচ’ দরকারি উপাদন ক্যালসিয়াম ও ফসফেটের সেরা উৎস হলো দুধ।
আরও আছে প্রয়োজনীয় উন্নত মানের প্রোটিন। এসব উপাদান ছাড়া ভেঙ্গে পরতে পারে মানব দেহের অঙ্গগুলোর স্বাভাবিক কাজ। প্রতি ১০০ গ্রাম গরুর দুধ থেকে পাওয়া যায় ৭৫ কিলোক্যালরি শক্তি।[৫] যে সব কারনে দুধ হতে পারে বিষঃ
১) অসুস্থ গাভি থেকে দুধে আসতে পারে গরুর রক্তের কোষ(লিউকোসাইট)। এমনকি সুস্থ গাভি থেকেও হতে পারে একই ঘটনা। যা দুধের স্বাদ,গন্ধ ও বর্নে আনতে পারে পরিবর্তন।
২) অসুস্থ গাভি থেকে দুধে আসতে পারে অনেক রোগ উৎপাদনকারী জীবানু। ডিপথেরিয়া,টাইফয়েড,আমাশয়,মাথা ব্যাথা, পেশি ব্যাথা,বমি সহ অন্য রোগ হতে পারে[৬]।
৩) সুস্থ গাভির দেহ থেকেও অনেক জীবানু সংক্রমিত হতে পারে।
৪) যে সব পাত্রে দুধ রাখা হয় বা পরিবাহন করা হয়, সেখান থেকেও জীবানু সংক্রমিত হতে পারে।
৫) পাত্রের উপাদান দ্বারা দুধ দূষিত হতে পারে। যেমন কপার,আয়রন, নিকেল এবং এদের সংকর ধাতুর পাত্র দ্বারা দুধে বিষাক্তা সৃষ্টি হয়[৪]।
৬) যে তাপমাত্রায় দুধ রাখা হয়। কারন দুধ হলো জীবানু বংশ বিস্তারের জন্য উত্তম স্থান।
৭) কিছু কিছু ব্যাকটেরিয়া আছে যারা স্পোর উৎপাদন করে দুধে থাকে। এরা সাধারন তাপমাত্রায় বা পাস্তুরাইজেশন করার পরেও বেঁচে থাকে।
প্রক্রিয়াজাতকরনঃ
প্রক্রিয়াজাতকরনের উদ্দেশ্য হলো জীবানুর সংখ্যা ও এনজাইমের কাজ কমানো বা ধংস করা এবং দীর্ঘ সময় সংরক্ষন ও ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী দ্রবে কাংক্ষিত পরির্বতন সাধন। এজন্য দুটি প্রধান প্রক্রিয়া অনুসরন করা হয়।
ক) পাস্তুরাইজেশনঃ
পাস্তুরাইজেশনের উদ্দেশ্য হলো রোগ উৎপাদনকারী জীবানু মুক্ত করা। এই প্রক্রিয়ায় সব জীবানু মারা হয় না। তাই দুধ নষ্ট হবার ঝুকি থাকে বেশি। এ জন্য পাস্তুরাইজেশনের মাধ্যমে প্রাপ্ত দুধ নিচু(৭০সে. বা এর নিচে)তাপমাত্রায় সংরক্ষন করা হয়। নিচু তাপমাত্রায় দুধ সাধারনত ৭ দিনের মতো ভাল থাকে। এর নিচু তাপে দুধে অবস্থিত ইমালসিফায়ার সিস্টেম নস্ট হয়ে যায়[৭]।এতে দুধের অনু ভেঙ্গে যায়,পাত্রের নিচে তলানি পরে। তাছাড়া জীবানু বংশ বৃদ্ধি করে দুধকে নষ্ট করতে পারে। তাই পাস্তুরাইজেশনের মাধ্যমে প্রাপ্ত দুধ শতভাগ নিরাপদ নয়। 
এই প্রক্রিয়া ৬৩০ সে. তাপমাত্রায় ৩০ মিনিট বা ৭২-৭৫০ সে. তাপমাত্রায় ১৫-২০ সেকেন্ড তাপ দেওয়া হয়। এই তাপমাত্রায় রোগ উৎপাদনকারী জীবানু ধংস হয়। কিন্তু সব জীবানু রোগ উৎপাদনকারী করে না বা স্পোর তৈরি করে তারা টিকে থাকে। এরা দুধের স্বাদ, রঙ বা মান নস্ট করে[৫]।
তাছাড়া এই প্রক্রিয়ায় ভিটামিন বি (থাইয়ামিন) ৬.৮% নস্ট হয় এবং ভিটামিন সি নস্ট হয় ১০ % [৬]।
খ) ইউ এইচ টিঃ
Ultra High Temperature বা ইউ এইচ টি প্রক্রিয়ায় দুধ সম্পুর্ন জীবানু মুক্ত হয় ।এই প্রক্রিয়ায় দুধ ১৩৫০সে. তাপমাত্রায় ১-২ সে. তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতে সব জীবানু ধংস হয়। এই প্রক্রিয়া খুব জটিল এবং ব্যয়বহুল। আমাদের দেশে মাত্র হাতে গোনা দুই বা তিনটি ব্রান্ড ইউ এইচ টি প্রক্রিয়ায় দুধ উৎপাদন করে। এবং বিশেষ প্যাকেটে প্যাকেটজাতকরন করা হয়। পাস্তুরাইজেশনের উৎপন্ন্য দুধ কম তাপে সংরক্ষন করা হয়। কিন্তু ইউ এইচ টি দুধ সংরক্ষনের জন্য কম তাপের প্রয়োজন হয় না। স্বাভাবিক তাপে এই দুধ ৬ মাসের বেশি ভালো থাকে। ইউ এইচ টি দুধে কোন ভিটামিন বা পুষ্টি গুন নস্ট বা পরিবর্তন হয় না[৬]। এছাড়া টক বা নস্ট দুধ ইউ এইচ টি প্রক্রিয়ায় প্রক্রিয়ায়জাতকরন করা যায় নাতাই ইউ এইচ টি দুধ সবচেনিরাপদ এবং খাঁটি

বুধবার, ৫ জুন, ২০১৩

Israel is a terror state  


In the news we get, only the Palestinians are described as terrorists, and yet the Israelis have a long history of terrorism - both before and since the founding of the Jewish state.
At least three Israeli Prime Ministers have been involved in campaigns of terror.
Menachem Begin was the commander of the terrorist group that blew up the King David Hotel in Jerusalem in 1946, killing 96 people. He was Israeli Prime Minister in the '70s and '80s. He once described a massacre as "a splendid act of conquest".
Yitzak Shamir was Prime Minister until 1992. He had been a leader of a Jewish group called the Stern Gang which carried out a string of assassinations.
The present Israeli Prime Minister, Ariel Sharon, has long been involved in terror. In 1983, he was found indirectly, but personally, responsible for a civilian massacre by Lebanese militia in two Palestinian refugee camps. At least 800 innocent men, women and children were murdered in cold blood, most of them Palestinians, after Sharon ordered his men to allow the militiamen access to the camps.
Israel's denials
John Pilger interviewed Dori Gold, Senior Adviser to the Israeli Prime Minister, and asked why Israel fails to condemn its own leaders for their terrorist acts in the same way as they condemn anti-Israeli terrorist acts. Here is a transcript of this conversation:

John Pilger: When those Israelis, who are now famous names, committed act of terrorism just before the birth of Israel, you could have said to them, nothing justifies what you've done, ripping apart all those lives. And they would say it did justify it. What's the difference?
Dori Gold: I think we have now, as an international community, come to a new understanding. I think after September 11th the world got a wake-up call. Because terrorism today is no longer the mad bomber, the anarchist who throws in an explosive device into a crowd to make a point. Terrorism is going to move from the present situation to non-conventional terrorism, to nuclear terrorism. And before we reach that point, we have to remove this scourge from the Earth. And therefore, whether you're talking about the struggle here between Israelis and Palestinians, the struggle in Northern Ireland, the struggle in Sri Lanka, or any of the places where terrorism has been used, we must make a global commitment of all free democracies to eliminate this threat from the world. Period.
JP: Does that include state terrorism?
DG: No country has the right to deliberately target civilians. As no organisation has a right to deliberately target civilians.
JP: What about Israeli terrorism now?
DG: The language of terrorism, you have to be very careful with. Terrorism means deliberately targeting civilians, in a kind of warfare. That's what the terrorism against Israeli schools, coffee shops, malls, has been all about. Israel specifically targets, to the best of its ability, Palestinian terrorist organisations.
JP: All right, when an Israeli sniper shoots an old lady with a cane, trying to get into a hospital for her chemotherapy treatment, in front of a lot of the world's press for one, and frankly we'd be here all day with other examples, isn't that terrorism?
DG: I don't know the case you're speaking about, but I can be convinced of one thing. An Israeli who takes aim - even an Israeli sniper - is taking aim at those engaged in terrorism. Unfortunately, in every kind of warfare, there are cases of civilians who are accidentally killed. Terrorism means putting the crosshairs of the sniper's rifle on a civilian deliberately.
JP: Well that's - that's what I've just described.
DG: That is what - no. I can tell you that did not happen.
JP: It did happen. And - and I think that's where some people have problem with the argument that terrorism exists on - on one side. Your definition is absolutely correct, about civilians. And those suicide bombers are terrorists.
DG: If you mix terrorism and counter-terrorism, if you create some kind of moral obfuscation, you will bring about not just a problem for Israel, but you will bring ab - bring about a problem for the entire western alliance. Because we are all facing this threat.
It's hard to see the difference between what the Israelis call 'counter-terrorism' and terrorism. Whatever the target, both involve the killing of innocent people. This is what happened when Prime Minister Sharon sent tanks into Bethlehem earlier this year.
Amjad Abu Laban, a Palestinian resident of Bethlehem, describes one such incident:
"We had, a… private hospital director who was going from the hospital in Al Hadr to Bethlehem to get supplies for his hospital. His plate number was known to the soldiers, his name was known to the soldiers and they knew that he is the director of a hospital. But he was shot. By a high velocity bullet."
Foreign sponsorship of Israeli terror
Israel's occupation of Palestine would not be possible without the backing of America. In the oil-rich Middle East, Israel is America's deputy sheriff, receiving billions of dollars along with the latest weapons: F-16 aircraft, bombs, missiles, Apache helicopters. Today Israel is the fourth largest military power in the world, and it has nuclear weapons.

Although America is Israel's main arms supplier, it's not widely recognised that Britain also fuels the conflict here, even though it condemns Israel for its illegal occupation. During the first 14 months of the Palestinian uprising, the Blair government approved 230 export licences for weapons and military equipment to Israel.
The categories these covered included large calibre weapons; ammunition; bombs; and vital parts for military aircraft that almost certainly included American-supplied combat helicopters. You may have seen these Apache gunships on the news, firing missiles at densely populated areas. Tony Blair has said, 'we are doing everything we can to bring peace and stability to the Middle East'.
Mustafa Barghouthi is a Palestinian who is all too familiar with the violence facilitated by the Israel's American-supplied weapons. He described the scene when Apache helicopters attacked the area in which he lives:
"We saw Apache helicopters circling in the sky above our heads. Then shooting a missile. The rockets fell just 200 metres from our house. All our windows were shuttered. I had a child in front of me, my daughter, who was 11 years old, shivering from fear. Worried, frightened to death. And I could do nothing to protect her.
"And you don't know whether in the second minute you or your daughter would be dead. That feeling of impotence is indescribable and I will never forget it."


আমাদের আশরাফুল ......  


আশরাফুল বাংলাদেশের প্রতিভাবান ক্রিকেটারদের মধ্যে অন্যতম একজন। বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাস লিখতে গেলে তাকে বাদ দেয়-সাধ্য কারো নেই। বাংলাদেশের ক্রিকেটে তার আগমন রাজপুত্রের মতো। বাংলাদেশ ক্রিকেটের শিশু বয়সে আশরাফুল এসেছেন, খেলেছেন আর জয় করে নিয়েছেন এদেশের লাখো-কোটি ক্রিকেট ভক্তের হৃদয়। তার ব্যাটেই নিশ্চিন্তে হাসতে শুরু করে বাংলাদেশ, দায়িত্বশীলতার সাথে খেলে তিনি হয়েছিলেন বাংলাদেশের আশার ফুল। যাকে নিয়ে প্রতিনিয়তই দানা বাঁধতে থাকে তারুন্যের স্বপ্নেরা। তিনি তার প্রতিদানও দিয়েছেন সাকিব-মুশফিক পূর্ববর্তি সময়ে বাংলাদেশের প্রতিটি ম্যাচ জয়ের পেছনে অবদান রেখে। আশরাফুলের অবদান এমনই। তারুন্যকে পথ দেখাবার চওড়া বুকের পাটা তার ছিল এবং আবারো তা প্রমাণ হলো। তিনি ম্যাচ ফিক্সিংয়ে জড়িয়ে যাওয়ার কথা অকপটে স্বীকার করে নিয়েছেন। চওড়া বুকের পাটা না হলে এভাবে দোষ স্বীকার করার রেওয়াজ এ দেশের আর একটি আছে কীনা মাইক্রোস্কোপ দিয়ে খুঁজতে হবে।

মঙ্গলবার, ৪ জুন, ২০১৩


 আ'লীগ এর ৪ বছর ৫ মাসে খুন হয়েছে ১৮ হাজার  




 eZ©gvb ¶gZvmxb 14`jxq gnv‡RvU miKvi ¶gZvq Avmvi ci †_‡K GB ch©š— (RvbyÕ2009-†g 2013 ch©š—) 4 eQi 5 gv‡m 18 nvRvi 2kÕ 89wU Ly‡bi NUbv N‡U‡Q| Gi g‡a¨ ivR‰bwZK nZ¨vKvÐ n‡q‡Q 1082wU| Avi wePviewnf©~Z nZ¨vKv‡Ð NUbv N‡U‡Q 6kÕ 52 Rb| msev`24

gvbevwaKvi msMVb AwaKvi, evsjv‡`k cywjk I GgAviwU m~‡Î GB Z_¨ Rvbv †M‡Q|

GK bR‡i 4 eQi 5 gvm

Lyb : 18289
ivR‰bwZK nZ¨v : 1082
wePviewnf©~Z nZ¨vKvÐ : 652
MYwcUywb‡Z wbnZ : 638
mvsevw`K wbnZ : 17
Lyb 18289

eZ©gvb miKv‡ii 4 eQi 5 gv‡m mviv‡`‡k Ly‡bi NUbv N‡U‡Q Aš—Z 18 nvRvi 289wU| †m wn‡m‡e cÖwZw`b M‡o 11 R‡biI †ewk Lyb n‡q‡Qb| cwimsL¨vb Abyhvqx 2009 mv‡j mviv †`‡k 4 nvRvi 219 Rb, 2010 mv‡j 3 nvRvi 988 Rb, 2011 mv‡j 3 nvRvi 970 Rb, 2012 mv‡ji 4 nvRvi 412 Rb Ges 2013 mv‡j †g ch©š— 5 gv‡m 1 nvRvi 700 Rb Lyb n‡q‡Qb|

GKbR‡i
2009 mv‡j 4219 Rb
2010 mv‡j 3988 Rb
2011 mv‡j 3970 Rb
2012 mv‡j 4412 Rb
2013 mv‡j 1700 Rb (†g ch©š— 5 gv‡m)
ivR‰bwZK mwnsmZvq wbnZ 1082 Rb

eZ©gvb miKv‡ii 4 eQi 5 gv‡m mviv †`‡k ivR‰bwZK mwnsmZvq wbnZ n‡q‡Qb 1082 Rb| AvnZ n‡q‡Qb 62 nvRvi 53 Rb| cÖwZw`b M‡o 39 Rb AvnZ n‡q‡Qb| †ewkifvM †¶‡Î ¶gZvmxb `‡j MÖ“wcs‡qi Kvi‡Y msN‡l©i NUbv N‡U‡Q| ïay AvIqvgx jxM I Gi mn‡hvMx msMVb¸‡jvi Af¨š—ixY †Kv›`‡j wbnZ n‡q‡Qb cÖvq 2Õk Rb|

GKbR‡i
2009 mv‡j 251 Rb
2010 mv‡j 220 Rb
2011 mv‡j 135 Rb
2012 mv‡j 184 Rb
2013 mv‡j 292 Rb (†g ch©š— 5 gv‡m)

¶gZvmxb`‡ji Af¨š—ixY †Kv›`‡j wbnZ
2009 mv‡j 38 Rb
2010 mv‡j 38 Rb
2011 mv‡j 38 Rb
2012 mv‡j 39 Rb

D‡jøL‡hvM¨ `ywU mwnsmZv : 2012 mv‡ji 9 Rvbyqvwi Rvnv½xibMi wek¦we`¨vj‡qi QvÎjxM K¨vWviv wbR msMV‡bi †bZv hyev‡qi‡K nZ¨v K‡i| me©‡kl wW‡m¤^i gv‡m ivRavbx‡Z we‡ivax‡Rv‡Ui Ae‡iv‡ai mgq QvÎjx‡Mi nv‡Z wbg©gfv‡e wbnZ nb wbixn c_Pvix wek¦wRr|

AvBb-cÖ‡qvMKvix ms¯’vi nv‡Z wbnZ (wePviewnf©~Z nZ¨vKvÐ) : 652

eZ©gvb miKv‡ii 4 eQi 5 gv‡m mviv †`‡k AvBb-k…·Ljv i¶vKvix evwnbxi nv‡Z g„Zy¨ n‡q‡Q 652 R‡bi| A_©vr cÖwZ gv‡m M‡o 12 R‡biI AwaK wePvi-ewnf©~Z nZ¨vKv‡Ði wkKvi n‡q‡Qb| G‡`i g‡a¨ AwaKvskB Kw_Z µmdvqvi ev GbKvD›Uv‡i ¸wjwe× n‡q cÖvY nvwi‡q‡Qb|

GQvov we‡ivax‡`i ivR‰bwZK Kg©m~wP‡Z cywjwk evav I nvgjv wQj j¶¨Yxq| we‡kl K‡i weMZ eQ‡ii cÖ_g I †kl w`‡K Zv fqven AvKvi aviY K‡i| 2012 mv‡ji 29 Rvbyqvwi we‡ivax †Rv‡Ui c~e©‡NvwlZ wgwQ‡j cywj‡ki ¸wj‡Z 4 Rb Ges 30 Rvbyqvwi ivRkvnx‡Z 1 Rb wbnZ nb|

me©‡kl we‡ivax‡`i wgwQ‡j cywj‡ki ¸wj‡Z wbnZ nq wkwei Kg©x gyRvwn`| 60wU N‡U‡Q PjwZ eQ‡ii 28 †deª“qvwi gvIjvbv †`jvIqvi †nvmvBb mvC`xi g„Zy¨`Ð †NvlYv‡K †K›`Ö K‡i| †`k Ry‡o we¶yä RbZvi wgwQ‡j cywj‡ki wbwe©Pv‡i ¸wj el©‡Y Gme †jvK gviv hvb| wbnZ‡`i †ewki fvMB we‡ivax`jxq Kg©x I mvaviY gvbyl e‡j GgAviwUi cÖwZ‡e`‡b D‡jøL Kiv n‡q‡Q|

GKbR‡i
2009 mv‡j 154 Rb
2010 mv‡j 127 Rb
2011 mv‡j 84 Rb
2012 mv‡j 94 Rb
2013 mv‡j 193 Rb (†g ch©š— 5 gv‡m)

2013 mv‡ji ïi“‡Z G‡m ivR‰bwZK `‡ji wgwQj mgv‡ek evbPv‡j mvDÛ †MÖ‡bW I M¨vm †MÖ‡b‡Wi wbqwgZ e¨envi j¶¨ Kiv hv‡”Q| hv cwi‡ek I Rb¯^v‡¯’¨i Rb¨ gvivZ¥K ¶wZKi e‡j Rvwb‡q‡Qb we‡klÁiv|

MYwcUywb‡Z wbnZ 638

eZ©gvb miKv‡ii 4 eQi 5 gv‡m mviv †`‡k MYwcUywb‡Z wbnZ nb 638 Rb| †m wn‡m‡e cÖwZ gv‡m MYwcUywb‡Z g„Zy¨ N‡U‡Q 12 e¨w³i| AvBb-k…·Ljv evwnbxi I wePvi e¨e¯’vi cÖwZ Av¯’vnxbZvi Kvi‡YB AvBb nv‡Z Zy‡j †bqvi cÖeYZv j¶¨Yxq|

MYwcUywb‡Z mvfv‡i 6 wek¦we`¨vjq wk¶v_©xi gg©vwš—K g„Zy¨i K_v ¯§iY K‡i GL‡bv AuvZ‡K I‡Vb A‡b‡K| GQvov AvBbk…·Ljv i¶vKvix evwnbx KZ©…K m‡›`nfvRb‡`i AvUK K‡i, cwi‡ek ˆZwi K‡i MYwcUywb w`‡q nZ¨vi g‡Zv RNb¨ NUbvI N‡U‡Q G mgq|

GKbR‡i MYwcUywb
2009 mv‡j 127 Rb|
2010 mv‡j 174 Rb|
2011 mv‡j 161 Rb|
2012 mv‡j 126 Rb|
2013 mv‡j 50 Rb (†g ch©š— 5 gv‡m)

Av‡jvwPZ wKQy nZ¨vKvÛ
Av‡jvwPZ nZ¨vKv‡Ði g‡a¨ i‡q‡Q-
mvMi-i“wb nZ¨v
XvKvq msm` feb GjvKvq hyejxM †bZv BeÖvnxg nZ¨v
hvÎvevox‡Z e¨emvqx `¤úwZmn wUÖcj gvW©vi
¸jkv‡b evmvq Xy‡K gv I †g‡q‡K ¸wj K‡i nZ¨v
gMevRv‡i hyejxM †bZv BDmyd Avjx mi`vi nZ¨v
wLjMuvI‡q cÖ‡KŠkjx nZ¨v
gnvLvjx‡Z Kg©Pvix †bZv wmwÏKyi ingvb nZ¨v
wLjMuvI‡q M…nea~ KwYKv nZ¨v
wgicy‡i B‡Wb K‡j‡Ri QvÎx †gbKv nZ¨v
¯^Y© e¨emvqx wgRvbyi ingvb nZ¨v|
Gme nZ¨v bMievmxi gv‡S e¨vcK PvÂj¨ m…wó K‡i|

17 mvsevw`K Lyb
AvIqvgx jx‡Mi †bZ…Z¡vaxb eZ©gvb ¶gZvmxb gnv‡RvU miKv‡ii kvmbvg‡ji 4 eQi 5 gv‡m 17 mvsevw`K Lyb n‡q‡Qb| Gmg‡q Avµg‡bi wkKvi n‡q‡Qb 1016 Rb| Gi g‡a¨ 675 Rb mvsevw`K AvnZ, 230 Rb jvwÃZ I 290 Rb ûgwKi m¤§yLxb n‡q‡Qb|
2012 mv‡j Lyb n‡q‡Qb 5 mvsevw`K
2012 mv‡j mviv‡`‡k wbnZ n‡q‡Qb 5 mvsevw`K| 12 †deª“qvwi 2012 ivRavbx‡Z wb‡Ri evmvq cwiKwíZ fv‡e Lyb nb gvQivOv †Uwjwfk‡bi evZ©v m¤úv`K mvMi mv‡ivqvi I Zvi ¯¿x GwUGb evsjvi wmwbqi wi‡cvU©vi †g‡ni“b i“wb|

G mg‡q †emiKvwi †Uwjwfkb P¨v‡bj GwUGb wbD‡R cÖPvwiZ Ômg‡qi fvebvÕ UK‡kvwU miKvwi Pv‡c eÜ K‡i †`qv n‡q‡Q e‡j Awf‡hvM D‡V‡Q|

3 Rvbyqvwi gnvbMixi wgicy‡i Aew¯’Z gwbcyi ¯‹y‡j Awbq‡gi Lei msMÖn Ki‡Z †M‡j ¶gZvmxb `‡ji ¯’vbxq msm` m`m¨ Kvgvj gRyg`vi AviwUwfi mvsevw`K Ac©Yv mvnvmn K‡qKRb‡K jvwÃZ K‡ib|

9 †g ˆ`wbK †fv‡ii Wv‡Ki wi‡cvU©vi Zywnb mvbwR`‡K a‡i wb‡q wM‡q wbg©g wbh©vZb K‡i i¨ve m`m¨iv|

26 †g ivRavbxi †k‡ievsjvbM‡i wk¶v_©x‡`i we‡¶v‡fi Qwe Zyj‡Z †M‡j cywj‡ki †eaoK wcUywbi wkKvi nb cÖ_g Av‡jvi 3 d‡Uv mvsevw`K|

29 †g Av`vjZ cÖv½‡b cywjk KZ©…K Zi“Yx wbh©vZ‡bi Lei msMÖn Ki‡Z wM‡q cywj‡ki wbh©vZ‡bi wkKvi nb 3 mvsevw`K|

GQvov msev` cÖKv‡ki Kvi‡Y miKv‡ii Av‡µv‡ki wkKvi n‡q Awd‡m GL‡bv Aei“× i‡q‡Qb ˆ`wbK Avgvi †`‡ki fvicÖvß m¤úv`K gvngy`yi ingvb|

2011 mv‡j Lyb n‡q‡Qb 4 mvsevw`K

2011 mv‡ji 28 Rvbyqvwi 77 bqvcë‡bi evmvq Lyb nb cÖexY mvsevw`K dinv` Luv (60) I Zvi ¯¿x iwngv Lvbg (55)| GB nZ¨vKv‡Ði GK eQ‡ii AwaK mgq cvi n‡jI GL‡bv wePvi ïi“ nqwb| GKB eQ‡ii 7 wW‡m¤^i MvBevÜvi †Mvwe›`MÄ Dc‡Rjvi KyKivBj GjvKvq Mjv †K‡U nZ¨v Kiv nq ˆ`wbK †fv‡ii Wv‡Ki †Mvwe›`MÄ †Rjv cÖwZwbwa dwi`yj Bmjvg iÄy‡K| 7 GwcÖj XvKvi DËiv I PÆMÖv‡gi †cvU©K‡jvwb‡Z Lyb n‡q‡Qb `yB mvsevw`K| 7 GwcÖj PÆMÖv‡gi †cvU©K‡jvwb GjvKvq ˆ`wbK AvR‡Ki cÖZ¨vkv, mvßvwnK msev`wPÎ I AvR‡Ki m~‡h©v`q cwÎKvi mvsevw`K gvneye UyUyj‡K nZ¨v Kiv n‡q‡Q| GKB w`b DËivi 4 b¤^i †m±‡ii 11 b¤^i mo‡K 10 b¤^i evmvi evwm›`v mvßvwnK eRÖK‡Éi mvsevw`K AvjZvd †nv‡m‡bi jvk D×vi Kiv nq| Gi 11 w`b Av‡M †_‡K wb‡LuvR wQ‡jb mvsevw`K AvjZvd|

2010 mv‡j 4 Rb mvsevw`K Lyb n‡q‡Qb
9 Ryb 2010 ¸ßnZ¨vi wkKvi nb †emiKvwi †Uwjwfkb P¨v‡bj GwUGb evsjvi wmwbqi K¨v‡givg¨vb kwdKyj Bmjvg UyUyj| hw`I cieZ©x mg‡q cywjk Rvwb‡q‡Q, wZwb wQbZvBKvix‡`i nv‡Z Lyb n‡q‡Qb| 2010 mv‡ji 28 GwcÖj Lyb nb wewkó mvsevw`K d‡Zn Imgvbx| mvßvwnK 2000-Gi wm‡jU cÖwZwbwa d‡Zn Imgvbx‡K IB eQi 18 GwcÖj Kyovj I ivg`v w`‡q Kywc‡q AvnZ Kivi ci wPwKrmvaxb Ae¯’vq XvKvq Zvi g„Zy¨ n‡q‡Q| 2010 mv‡ji 23 wW‡m¤^i cÖKvk¨ w`ev‡jv‡K Lyb nb ewikv‡ji gyjv`x †cÖmK¬v‡ei mfvcwZ gwbi †nv‡mb ivpx|

2009 mv‡j wbnZ n‡q‡Qb 4 Rb
†deª“qvwi gv‡m XvKvq GbwUwfi wfwWI GwWUi AvwZKyj Bmjvg AvwZK, RyjvB gv‡m XvKvi cvw¶K gy³g‡bi ÷vd wi‡cvU©vi byi“j Bmjvg Ii‡d ivbv, AvM÷ gv‡m MvRxcy‡i XvKvi mvßvwnK mv¤úÖwZK mgq-Gi wbe©vnx m¤úv`K GgGg Avnmvb nvwee evix, wW‡m¤^‡i iƒcM‡Ä ˆ`wbK BbwKjve msev``vZv I iƒcMÄ †cÖmK¬v‡ei mnmfvcwZ Aveyj nvmvb Avwmd Lyb nb|

GQvov miKv‡ii G mg‡q moK `~N©Ubvq Av‡iv cuvPRb mvsevw`K wbnZ n‡q‡Qb| 29 gvP© 2012 e…n¯úwZevi mܨvq XvKv wi‡RwÝ †nv‡U‡ji mßgZjvi GKwU K¶ †_‡K wgbvi gvngy‡`i g„Z‡`n D×vi Kiv nq|